বাগেরহাট (মোরেলগঞ্জ) প্রতিনিধি : বাগেরহাটের
মোরেলগঞ্জের পানগুছি নদীতে মঙ্গলবার সকালে যাত্রীবাহী ট্রলারডুবির ঘটনায় ৪
জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় নারী, শিশু ও বৃদ্ধসহ কমপক্ষে অর্ধশত
নিখোঁজ রয়েছে। কোস্টগার্ড, ফায়ার সার্ভিস উদ্ধার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
নিহতদের মধ্যে ৩ জনের পরিচয় জানা গেছে। এরা হলেন বলইবুনিয়া ইউনিয়নের কালিকাবাড়ি গ্রামের মহসিন আলীর স্ত্রী বিউটি বগম (৩৮), গুয়াবাড়িয়া গ্রামের হোসেন হাওলাদারের স্ত্রী পিয়ারা বেগম (৫০) ও চিংড়াখালী গ্রামের ইউনুস আলীর স্ত্রী সুফিয়া (৭৫)।
প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসী জানায়, ঘটনার সময় মোরেলগঞ্জের ছোলমবাড়িয়া বাসস্ট্যান্ড থেকে শতাধিক যাত্রী নিয়ে মোরেলগঞ্জ পশ্চিম পাড় থানার (পুরাতন) ঘাটে আসছিল। ট্রলারটি কিনারের কাছাকাছি পৌঁছালে খুলনা অভিমুখ যাওয়া নৌবাহিনীর একটি জাহাজের (পি-৩১২) ঢেউয়ের তোড়ে ট্রলারটির তলা ফেটে উল্টে গিয়ে ডুবে যায়। ডুবে যাওয়া ট্রলারের ৫০/৬০ জন যাত্রী সাতরিয়ে কিনারে উঠত সক্ষম হলেও অধিকাংশ যাত্রী নিখোঁজ রয়েছেন। আহত ও উদ্ধার হওয়া যাত্রীদের বিভিন্ন ক্লিনিক ও হাসপাতাল ভর্তি করা হয়েছে।
অন্যদিকে, কাছিঘাটা গ্রামের হেলেনা বেগমের ৬ বছরের বাচ্চা, ছোট জামুয়া গ্রামের মনোয়ারা বেগম (৩৮), উত্তর ফুলহাতা গ্রামের হাসিব (৮), ছোটপড়ি গ্রামের নাসিমা আকতার (১৮), রায়েন্দা বাজারের আবির (১৭), বদনীভাঙা গ্রামের বশির (২২), কাছিকাটা গ্রামর আব্দুল মজিদ শেখ, বুরুজবাড়িয়া গ্রামের সুলতান আহমদ (৬০), ভাইজোড়া গ্রামের খাদিজা (৪০)সহ অর্ধ শত নিখোঁজ রয়েছে।
গুরুতর আহতদের মধ্যে মোরেলগঞ্জ পরিবার পরিকল্পনা অফিসার রেবেকা খাতুন, খাদিজা বেগম ও আবুল খায়ের কে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
সহকারী পুলিশ সুপার (এসপি) মনির হোসেন জানান, অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে যাওয়ার সময় প্রবল জোয়ারে ট্রলারটি ডুবে যায়। তার কাছে ১৩ জন নিখাঁজের তালিকা রয়েছে বলে জানান তিনি।
নিহতদের মধ্যে ৩ জনের পরিচয় জানা গেছে। এরা হলেন বলইবুনিয়া ইউনিয়নের কালিকাবাড়ি গ্রামের মহসিন আলীর স্ত্রী বিউটি বগম (৩৮), গুয়াবাড়িয়া গ্রামের হোসেন হাওলাদারের স্ত্রী পিয়ারা বেগম (৫০) ও চিংড়াখালী গ্রামের ইউনুস আলীর স্ত্রী সুফিয়া (৭৫)।
প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসী জানায়, ঘটনার সময় মোরেলগঞ্জের ছোলমবাড়িয়া বাসস্ট্যান্ড থেকে শতাধিক যাত্রী নিয়ে মোরেলগঞ্জ পশ্চিম পাড় থানার (পুরাতন) ঘাটে আসছিল। ট্রলারটি কিনারের কাছাকাছি পৌঁছালে খুলনা অভিমুখ যাওয়া নৌবাহিনীর একটি জাহাজের (পি-৩১২) ঢেউয়ের তোড়ে ট্রলারটির তলা ফেটে উল্টে গিয়ে ডুবে যায়। ডুবে যাওয়া ট্রলারের ৫০/৬০ জন যাত্রী সাতরিয়ে কিনারে উঠত সক্ষম হলেও অধিকাংশ যাত্রী নিখোঁজ রয়েছেন। আহত ও উদ্ধার হওয়া যাত্রীদের বিভিন্ন ক্লিনিক ও হাসপাতাল ভর্তি করা হয়েছে।
অন্যদিকে, কাছিঘাটা গ্রামের হেলেনা বেগমের ৬ বছরের বাচ্চা, ছোট জামুয়া গ্রামের মনোয়ারা বেগম (৩৮), উত্তর ফুলহাতা গ্রামের হাসিব (৮), ছোটপড়ি গ্রামের নাসিমা আকতার (১৮), রায়েন্দা বাজারের আবির (১৭), বদনীভাঙা গ্রামের বশির (২২), কাছিকাটা গ্রামর আব্দুল মজিদ শেখ, বুরুজবাড়িয়া গ্রামের সুলতান আহমদ (৬০), ভাইজোড়া গ্রামের খাদিজা (৪০)সহ অর্ধ শত নিখোঁজ রয়েছে।
গুরুতর আহতদের মধ্যে মোরেলগঞ্জ পরিবার পরিকল্পনা অফিসার রেবেকা খাতুন, খাদিজা বেগম ও আবুল খায়ের কে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
সহকারী পুলিশ সুপার (এসপি) মনির হোসেন জানান, অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে যাওয়ার সময় প্রবল জোয়ারে ট্রলারটি ডুবে যায়। তার কাছে ১৩ জন নিখাঁজের তালিকা রয়েছে বলে জানান তিনি।
No comments:
Post a Comment