দূষিত পদার্থ ছেঁকে বের করে দিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখে কিডনি। শরীরের পানি ও
রক্তের অন্যান্য রাসায়নিক পদার্থ যেমন সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস ও
ক্যালসিয়ামের ভারসাম্যও বজায় রাখে। নিয়মিত কিছু স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে
তোলার মাধ্যমে কিডনি সুস্থ রাখা সম্ভব।
কিডনি সুস্থ রাখার উপায়
১. ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
২. বিনা কারণে ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়া। বিভিন্ন ধরনের ব্যথানাশক ওষুধ চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত গ্রহণ করলে কিডনি রোগ হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।
৩. পরিমিত পরিমাণে (ছয়-আট গ্লাস) পানি পান করুন। কিছুতেই শরীরে পানি কম পড়তে দেওয়া ঠিক নয়। আবার বেশি বেশি পানি খেলে কিডনি ভালো থাকবে, এমন কথা ঠিক নয়। শীতকালে পানির প্রয়োজন কম হলেও গ্রীষ্মে অধিক পরিমাণে পানি গ্রহণ করতে হবে।
৪. শিশুদের গলাব্যথা, খোস-পাঁচড়া বা স্ক্যাবিস হলে দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করুন। এসব রোগের জটিলতা হিসেবে কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
৫. ডায়রিয়া হলে দ্রুত চিকিৎসা নিন। কেননা সঠিকভাবে ডায়রিয়ার চিকিৎসা না হলে হঠাৎ কিডনি বিকল হয়ে যেতে পারে।
৬. পরিবারে কিডনি রোগের ইতিহাস থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পরীক্ষা করা উচিত।
৭. হাত-পা ফুলে গেলে, প্রস্রাবের পরিমাণ কমে গেলে, প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত গেলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। কেননা এসব সমস্যা কিডনি রোগের লক্ষণ প্রকাশ করে।
৮. ধূমপান পরিহার করুন। ধূমপানের কারণে দেহের অন্যান্য অঙ্গের মতো কিডনিও আক্রান্ত হতে পারে।
কিডনি সুস্থ রাখার উপায়
১. ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
২. বিনা কারণে ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়া। বিভিন্ন ধরনের ব্যথানাশক ওষুধ চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত গ্রহণ করলে কিডনি রোগ হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।
৩. পরিমিত পরিমাণে (ছয়-আট গ্লাস) পানি পান করুন। কিছুতেই শরীরে পানি কম পড়তে দেওয়া ঠিক নয়। আবার বেশি বেশি পানি খেলে কিডনি ভালো থাকবে, এমন কথা ঠিক নয়। শীতকালে পানির প্রয়োজন কম হলেও গ্রীষ্মে অধিক পরিমাণে পানি গ্রহণ করতে হবে।
৪. শিশুদের গলাব্যথা, খোস-পাঁচড়া বা স্ক্যাবিস হলে দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করুন। এসব রোগের জটিলতা হিসেবে কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
৫. ডায়রিয়া হলে দ্রুত চিকিৎসা নিন। কেননা সঠিকভাবে ডায়রিয়ার চিকিৎসা না হলে হঠাৎ কিডনি বিকল হয়ে যেতে পারে।
৬. পরিবারে কিডনি রোগের ইতিহাস থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পরীক্ষা করা উচিত।
৭. হাত-পা ফুলে গেলে, প্রস্রাবের পরিমাণ কমে গেলে, প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত গেলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। কেননা এসব সমস্যা কিডনি রোগের লক্ষণ প্রকাশ করে।
৮. ধূমপান পরিহার করুন। ধূমপানের কারণে দেহের অন্যান্য অঙ্গের মতো কিডনিও আক্রান্ত হতে পারে।
No comments:
Post a Comment